Thursday, May 25, 2017

মণিরামপুরে কিশোরের রহস্যজনক মৃত্যু
মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

মণিরামপুরে হৃদয় দাস (১৭) নামের এক কিশোরের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার গভীর রাতে উপজেলার খেদাপাড়া দাসপাড়ায় ফুফুর বাড়িতে গলায় ফাঁস দিয়ে সে আত্মহত্যা করেছে বলে স্বজনদের দাবি।
হৃদয় দাস একই উপজেলার হোগলাডাঙ্গা গ্রামের বকুল দাসের ছেলে। সে যশোর রেলজংশনের পাশে হরিজনপল্লীতে থাকতো।
এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার সকালে হৃদয়ের বাবা বাদী হয়ে মণিরামপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করেছেন।
খেদাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই ইকবাল হোসেন লাশ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন।
এসআই ইকবাল জানান, বুধবার সকালে হৃদয় খেদাপাড়া দাসপাড়ায় তার ফুফু বাড়িতে বেড়াতে আসে। রাতে তার ফুফু বাড়ির লোকজন তাকে একা রেখে কাশিমনগর ইউনিয়নের ইত্যা দাসপাড়ায় একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যান। রাত দুইটার দিকে বাড়িতে এসে তারা ঘরের ভেতর থেকে দরজা বন্ধ অবস্থায় পান। অনেক ডাকাডাকির পরও হৃদয় দরজা না খোলায় জানলা দিয়ে ভেতরে তাকিয়ে তারা হৃদয়ের লাশ ঝুলতে দেখেন। খবর পেয়ে দরজা খুলে লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এসআই ইকবাল আরো জানান, হৃদয়ের সঙ্গে পঞ্চম শ্রেণিপড়–য়া একটি মেয়ের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। এখন মেয়েটির পরিবার তার সঙ্গে বিয়ে দিতে চাইছে না। এই ক্ষোভে সে আত্মহত্যা করতে পারে বলে তার স্বজনরা ধারণা করছেন।
যশোরে মনিরামপুর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন
মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

যশোরে মনিরামপুর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এতে উত্তম চক্রবর্তী বাচ্চু কে আহবায়ক, শরিফুল ইসলাম রিপন ও মনিরুজ্জামান মিল্টন কে যুগ্ম-আহবায়ক করে কমিটি অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি।

এতে স,ম আলাউদ্দীন, লিয়াকত আলী, জুলফিকার আলী জুলু, পলাশ কুশারি, আব্দুল কুদ্দুস, মঞ্জু, আজিম হোসেন, লিটন হোসেন, শিপন, গাজী আসাদ, ইয়াহিয়া রাজু, শফিকুল ইসলাম(রাজগঞ্জ), মহিদুল ইসলাম, ফিরোজ হোসেন, কালাম, জাকির মেম্বার, তালেব, আইয়ুব পাটোয়ারী কে সদস্য করে মোট ২১ জনকে এই কমিটিতে রাখা হয়।

আগামী ৯০ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটি।

Friday, May 19, 2017

আমি নেতা নই জনগণের সেবক হতে চাই- টিপু সুলতান
মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

মণিরামপুরের গণমানুষের নেতা, বারবার নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য খান টিপু সুলতান বলেছেন, ‘আমি নেতা হতে চাই না, আমি জনগণের সেবক হতে চাই। জনগণের সেবা করার জন্যই আমার জন্ম হয়েছে। আমি জনগণের সেবা করতে চাই। কাউকে কষ্ট দিতে চাই না। যারা আমার ক্ষতি করে, যারা অমানুষ তাদের মনুষত্ব শেখানোর জন্যই আল্লাহ আমাকে পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।’ গতকাল শুক্রবার বিকেলে যশোরের মণিরামপুর পৌরশভা চত্বরে আয়োজিত পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
টিপু সুলতান বলেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে মণিরামপুরে ঘটে যাওয়া সব ঘটনা আমি নেত্রীকে লিখিত আকারে জানিয়েছিলাম। নেত্রী আমাকে কথা দিয়েছেন, মণিরামপুরের মানুষ যতদিন আমাকে চায়, আমি যতদিন বেঁচে থাকি ততদিন তিনি আমাকে মনোনয়ন দেবেন। আমাকে সেই লক্ষে কাজ করে যেতে পরামর্শ দিয়ে হয়েছে। তিনি বলেন, নেত্রী আমাকে যশোর সদরে মনোনয়ন দিতে চেয়েছিলেন। আমি বলেছিলাম, মণিরামপুরবাসীকে আমি কথা দিয়েছি, সখে-দুঃখে তাদের পাশে থাকব।’ পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক এই সাংসদ আরো বলেন, ‘মণিরামপুরের মানুষ শান্তিতে নেই, তারা কষ্টে আছে। তাদেরকে বিভিন্নভাবে সন্ত্রাস চাঁদাবাজরা কষ্ট দিচ্ছে। মণিরামপুরের মানুষ আমাকে সব কথা জানিয়েছে।’ প্রশাসনকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা জনগণকে কষ্ট দেওয়া এসব এমপি, চেয়ারম্যানদের বেআইনি হুকুম তামিল করবেন না। যদি করেন তাহলে একদিন জনগণের কাছে আপনাদের জবাব দিতে হবে। বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত নেতাকর্মীদের পদচারনায় এসময় পৌরসভা চত্বর কানায় কানায় ভরে ওঠে।
এর আগে শুক্রবার দিনব্যাপী মণিরামপুর পৌরভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা নিয়ে গণসংযোগ করেন সাবেক এই সাংসদ।
পৌর কমিশনার গৌর কুমার ঘোষের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক মামুনুর রশিদ জুয়েলের পরিচালনায় পথসভায় বক্তব্য রাখেন, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মিকাইল হোসেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান এরশাদ আলী, আদম আলী, মোস্তফা কামাল, জামাল উদ্দীন, আমেনা বেগম, ছাত্রনেতা নিশাত কামাল, এসএম রবিউল ইসলাম প্রমুখ। এছাড়া পৌর কাউন্সিলর বাবুল করিম, ইউপি সদস্য সঞ্জয় রাহা, ইসমাইল হোসেন, হারুন-অর-রশিদ, ইসহাক আলী, দেবাশীষ মাষ্টার, কোমল ম-ল প্রমুখ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পথসভা শেষে একটি মিছিল পৌর শহর প্রদক্ষিণ করে।

Thursday, May 4, 2017

কে হচ্ছেন মনিরামপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক
মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

মনিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের শুন্য পদটি পুরনের জন্য দীর্ঘদিন পর তোড়জোড় শুরু হয়েছে। আর এ পদটি পেতে সংগঠনের তৃনমুল থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে ধর্না দেয়া শুরু করেছেন অনেক নেতা। অবশ্য এ ব্যাপারে আগামি ৮ মে ঢাকায় আ’লীগের সাধারন সম্পাদকসহ কেন্দ্রীয় অন্যান্য নেতৃবৃন্দের সাথে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় হবার কথা রয়েছে। ফলে উপজেলা আ’লীগের সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে আট নেতা এখন কেন্দ্রীয় নেতাসহ বিভিন্ন স্থানে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন। এমনটি জানা গেছে উপজেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতাদের সাথে কথা বলে। অবশ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা শুরু হয়েছে।
সূত্রে জানাযায়, বিগত ২০১৪ সালের ২৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় মনিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক কাউন্সিল। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় কমিটির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক এমপিসহ জেলা নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কাউন্সিল অধিবেশনে উপজেলা আওয়ামী লীগের গঠিত কমিটির শুধুমাত্র দু’টি পদে অধ্যক্ষ কাজী মাহমুদুল হাসানকে সভাপতি এবং গোলাম মোস্তফাকে সাধারন সম্পাদক হিসেবে ঘোষনা করা হয়। পরের বছর ২০১৫ সালের ৬ ডিসেম্বর মৃত্যু হয় সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফার। গোলাম মোস্তফার মৃত্যুর পর থেকে অধ্যাবধি পর্যন্ত সাধারন সম্পাদকের পদটি রয়েছে শুন্য। ফলে উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে এখন রয়েছেন শুধুমাত্র সভাপতি। এক সদস্যের কমিটির নেতৃত্বে দলটির কার্যক্রম বর্তমান চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। তার ওপর দলের ভেতরেও চলছে বহুমুখি গ্রুপিং। ফলে আওয়ামী লীগের মধ্যে বর্তমান হ-য-ব-র-ল অবস্থা বিরাজ করছে। সম্প্রতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক অধিকাংশ নেতৃবৃন্দ পুনরায় রিকাউন্সিলের মাধ্যমে পুর্নাঙ্গ কমিটি গঠনের দাবি জানিয়ে দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর লিখিত আবেদন করেন। আর এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমেও একাধিক সংবাদ প্রকাশিত হয়।
একাধিক নেতার সাথে কথা বলে জানাগেছে মনিরামপুরে এ সংগঠনটির প্রানচাঞ্চল্য ফিরিয়ে আনতে কেন্দ্রীয়ভাবে নেয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ। তারই ফলশ্রুতিতে আগামি ৮ মে ঢাকায় দলটির সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে মনিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের মতবিনিময়ের কথা রয়েছে। ওই মতবিনিময় সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের শুন্য পদটি পুরনসহ পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠনের একটি নির্দেশনা দেয়া হতে পারে বলে একাধিক নেতা জানিয়েছেন। ফলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকের পদটি পাবার জন্য প্রায় ডজন খানেক নেতা তৃনমূল থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় নেতাদের সরনাপন্ন হচ্ছেন বলে জানাগেছে। দলটির নেতাকর্মীদের সাথে আলাপ করে জানাগেছে ইতিমধ্যে সাধারন সম্পাদক হতে মাঠে ময়দানে চষে বেড়াচ্ছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু। অবশ্য তার বর্নাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার রয়েছে সেই ছাত্র রাজনীতি থেকে। একই প্রত্যাশায় প্রয়াত সাধারন সম্পাদক গোলাম মোস্তফার ছোট ছেলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা প্রভাষক ফারুক হোসেন দীর্ঘদিন ধরে নেতাকর্মীদের সাথে মিশে রয়েছেন। পিতার পদটি পাবার জন্যে। অবশ্য গোলাম মোস্তফার মৃত্যুর পর ফারুকের প্রতি দলের নেতাকর্মীদের বেশ উদারতা লক্ষ্যণীয়। অন্যদিকে আর এক সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মিকাইল হোসেনও জনসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন সাধারন সম্পাদক হবার জন্য। তারও বর্নাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার রয়েছে। এ ছাড়া সাধারন সম্পাদক হতে দৌড়ঝাপ শুরু করেছেন পর পর দুই বার নির্বাচিত উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা যুব মহিলা লীগের সহসভাপতি নাজমা খানম, উপজেলা আ’লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক গাউসুল মোস্তাক, আবুল কালাম আজাদ, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাশেম আলী, ভোজগাতী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক। এ ব্যাপারে উপজেলা আ’লীগের বর্তমান সভাপতি পৌর মেয়র অধ্যক্ষ কাজী মাহমুদুল হাসান বলেন, আগামি ৮ মে ঢাকায় কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় হওয়ার কথা রয়েছে। আশা করা হচ্ছে ওই মতবিনিময় থেকে সব সমস্যা সমাধান হবে।
মনিরামপুরের হাদিউজ্জামান ফয়সাল মধুসূদন ডিবেট ফেডারেশনের সভাপতি নির্বাচিত
মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বিতর্ক  সংগঠন(২০১৬), দক্ষিণবঙ্গের একমাত্র  বিতর্ক সংগঠন  মাইকেল মধুসূদন ডিবেট ফেডারেশনেরর (M M D F) এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মনিরামপুরের কৃতি সন্তান মোঃ হাদিউজ্জামান ফয়সাল। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ হাসানুল বারী, (অবঃ) প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা এর একমাত্র পুত্র এবং সরকারি এম এম কলেজের গনিত বিভাগের মেধাবি ছাত্র।

তিনি মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য ও খেদাপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক হিসেবে দ্বায়িত্বরত আছেন।

দীর্ঘ দিন ধরে তিনি বিতর্কের সঙ্গে জড়িত আছেন। মাইকেল মধুসূদন ডিবেট ফেডারেশনে ২০০৯ সাল থেকে  বিতর্ক নিয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গৌরবের সাথে কাজ করে চলেছেন। ইতিমধ্যে প্রায় ৭২ টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ৬৫০০ বিতর্ক প্রেমিক ছাত্র -ছাত্রীদের মধ্যে বিতর্ক শিল্পের বীজ বপন করে দিয়েছেন। শুধু যশোর নয় সাতক্ষীরা, ঝিনাইদহ, খুলনা সহ বিভিন্ন জেলায় যুক্তিবাদী একজন তার্কিক যোদ্ধা হিসাবে শিক্ষার্থীদের পরিনত করার জন্য নিরন্তর কাজ করে চলেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৬ সালে মাননীয় মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি এর হাত থেকে তিনি শ্রেষ্ঠ বিতর্ক সংগঠনের স্বীকৃতিস্বরুপ পুরষ্কার লাভ করেন। ইতিমধ্যে এই সংগঠনের জাতীয় পর্যায়ের বিতার্কিক প্রতিযোগীতায় অনেক বার দেশ সেরা, বিভাগ চ্যাম্পিয়ন, একক শ্রেষ্ঠ বক্তা, বিভিন্ন ভার্সিটি চ্যাম্পিয়ন, রানার্সআপ, বিটিভি সেমিফাইনালিস্ট সহ বহু প্রতিযোগীতায় সাফল্যেরর ধারা অব্যহত রেখে চলেছেন। তার স্বপ দক্ষিন বঙ্গের একমাত্র বিতর্ক সংগঠন মাইকেল মধুসূদন ডিবেট ফেডারেশন বির্তকের  জন্য একদিন বাংলাদেশে বিখ্যাত হবে।
এছাড়াও ছাত্রলীগের এই নেতা মাইকেল মধুসুদন ডিবেট ফেডারেশনের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সজিব কুশারী, মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ মুরাদুজ্জামান মুরাদ, যুগ্ম-আহবায়ক ফজলুর রহমান, রোহিতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ সোহাগ হোসেন সহ উপজেলা ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।