Thursday, September 29, 2016

যশোরের শেখ আফিল উদ্দিন, স্বপন ভট্টাচার্য্য, ইসমাত আরা সাদেকসহ ৭০এমপির মনোনয়ন ঝুঁকিতে

মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।


আগামী একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের বর্তমান সংসদের প্রায় ৭০ জন সদস্য মনোনয়ন লাভে ব্যর্থ হতে পারেন। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে যে মাঠ জরিপ শুরু করেছেন, সেখানে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে হেভিওয়েট প্রার্থীসহ ৭০ জনের নামে নানা অভিযোগ উঠে আসছে।
এতে বলা হচ্ছে- নানা কারণে এলাকায় আলোচিত-সমালোচিত এইসব মন্ত্রী-এমপিদের মনোনয়ন দেয়া হলে নির্বাচনী বৈতরণী পার হওয়া কষ্টসাধ্য হবে। এই ৭০ জন মন্ত্রী-এমপিকে ঝুঁকিপূর্ণ প্রার্থী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের কারো বিরুদ্ধে এলাকায় জনপ্রিয়তা হ্রাস, জনবিচ্ছন্ন হয়ে পড়া, অনেকের বিরুদ্ধে দখল, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাদকব্যবসা, অনৈতিকভাবে বিত্ত-বৈভব গড়ার মতো অভিযোগ আনা হয়েছে। কারো বিরুদ্ধে আনা হয়েছে- সন্ত্রাস ও দলীয় কোন্দল সৃষ্টির অভিযোগ।
রাষ্ট্রীয় অন্যতম একটি গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ফরিদপুর-২, সাবেক শ্রমমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজুর নরসিংদী-৫, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির চাঁদপুর-২, পূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের চট্টগ্রাম-১, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যাড. সাহারা খাতুনের ঢাকা-১৮, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী আফম রুহুল হকের সাতক্ষীরা-২ আসনগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এলাকার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের কারণে জনপ্রিয়তায় ধ্বস নেমেছে এসব হেভিওয়েট আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের।
এছাড়া সাবেক প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে তালিকায় – গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী মান্নান খান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, শিল্প প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর অবস্থাও নড়বড়ে বলে প্রতিবেদনে ওঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়েছে, ধর্ম মন্ত্রী এবং ময়মনসিংহ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের নামে এলাকায় সরকারি জমি দখল করে নিজের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়াসহ নানা অভিযোগ ওঠায় স্থানীয় নেতাকর্মীরা বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন। এছাড়া নিজের বেপোরোয়া ছেলের কর্মকান্ডে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
টেকনাফ থেকে নির্বাচিত এমপি আবদুর রহমান বদির বিরুদ্ধেও রয়েছে নানা অভিযোগ। সরকারি কর্মকর্তাকে মারধর, শিক্ষককে প্রহারসহ বিভিন্ন অভিযোগে তার ইমেজ স্থানীয় জনগণের পাশাপাশি দলের কাছেও ভালো নয়। রিপোর্টেও বদির অবৈধ ব্যবসায়িক তৎপরতার বিষয়ে অভিযোগ এসেছে।
সুনামগঞ্জ-১ আসনের এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের বিরুদ্ধে দলের স্থানীয় নেতাকর্মীরা অভিযোগ করেছেন কেন্দ্রে। সেখানে জলমহাল দখলের সঙ্গে তার লোকজনের জড়িত থাকার অভিযোগ করা হয়েছে। স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখা এবং অহেতুক প্রভাব খাটানোর অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
আড়িয়াল বিলে বিমানবন্দর নির্মাণ, চাঁদাবাজি, জমিদখলের মতো অপকর্মের কারণে কপাল পুড়তে পারে মুন্সিগঞ্জ-১ এমপি সুকুমার রঞ্জন ঘোষের। শুরুর দিকে এলাকায় নিজের অবস্থান ভালো থাকলেও পরবর্তীতে নানা অপকর্মের কারণে তিনি অনেকটাই বেকায়দায় আছেন। এই আসনে দলের সাফল্য নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন খোদ দলের নেতারাই।
গাইবান্ধা-২ আসনের মাহাবুব আরা গিনি, গাইবান্ধা-৪ আবুল কালাম আজাদ এবং গাইবান্ধা-৫ আসনের অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়ার বিপক্ষে অভিযোগের পাহাড়।
এছাড়া চট্টগ্রাম-৩-মাহফুজুর রহমান, চট্টগ্রাম-১১-এর এম আব্দুল লতিফ, ঢাকা-১৬ আসনের ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা, চুয়াডাঙ্গা-১-এর সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন, যশোর-১-এর শেখ আফিল উদ্দিন, বরিশাল-২-এর তালুকদার মো. ইউনুস, নেত্রকোনা-২-এর আরিফ খান জয় (উপমন্ত্রী), মানিকগঞ্জ-৩-এর জাহেদ মালেক স্বপন, নওগাঁ-৬-এর ইসরাফিল আলম, রাজশাহী-১-এর ওমর ফারুক চৌধুরী, মেহেরপুর-১-ফরহাদ হোসেন, যশোর-৫-এর স্বপন ভট্টাচার্য্য, যশোর-৬-এর ইসমাত আরা সাদেক, খুলনা-২-এর মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, ঢাকা-১৫-এর কামাল আহমেদ মজুমদারসহ ৭০ জনের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

তথ্য সূত্র: পূর্বপশ্চিম ডটকম.
শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে মনিরামপুর ছাত্রলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহ্ফিল অনুষ্ঠিত
মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

 গণতন্ত্রের মানসকন্যা, বাংলার সফল সরকার প্রধান, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক নেত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ৭০তম জন্মদিন উপলক্ষে মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া মাহ্ফিল ও আনন্দ মিছিল পালন করা হয় ।উক্ত অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সংগ্রামী আহ্বায়ক, ছাএনেতা মোঃ মুরাদুজ্জামান ( মুরাদ) ও সভা পরিচালনা করেন উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ ফজলুর রহমান। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মনিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ জনপ্রিয় জননেতা জনাব আলহাজ্ব অধ্যক্ষ কাজী মাহমুদুল হাসান, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য প্রভাষক ফারুক হোসেন, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সফল আহ্বায়ক ও আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী মোঃ মনিরুজ্জামান (মিল্টন), উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফিরোজ হোসেন ,উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ নজরুল ইসলাম, চালুয়াহাটী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম (মিলন), এছাড়াও বক্তব্য রাখেন উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ ফরহাদ হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক ছাত্রনেতা মোঃ জামাল হোসেন, ছাএনেতা মোঃ মামুন জুয়েল, সহ ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ।।

Wednesday, September 28, 2016

যশোর এসপি অফিসে জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিলন লাঞ্ছিত

রাজনীতি ডেস্কঃ

যশোরে এসপি অফিস থেকে দরপত্র ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসময় টেন্ডারবাজদের হাতে লাঞ্ছিত হন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন।

বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে যশোরের পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে তিনি লাঞ্ছনার শিকার হন। দুর্বৃত্তরা তার পরনের পাঞ্জাবি ছিড়ে ফেলে। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সন্ত্রাসীদের এমন কাজে বিস্ময় প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। তিনি এঘটনার জন্যে পুলিশ প্রশাসনকে দায়ী করেন।

পরে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন প্রেসক্লাব যশোরে তাৎক্ষণিক সংবাদ সম্মেলনে জানান, দুটি প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদারি কাজের প্রায় ৪৬ কোটি টাকার কাজের টেন্ডার জমা দেয়ার শেষ সময় ছিল বুধবার দুপুর ১টায়। তিনি চারটি যৌথ প্রতিষ্ঠানের হয়ে টেন্ডার জমা দিতে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে টেন্ডার বাক্স দেখতে পাননি। ফলে তিনি টেন্ডার জমা দিতে ব্যর্থ হন।

ওই সময় তিনি টেন্ডার বাক্সের দায়িত্বে থাকা অফিস সহকারীর কক্ষে বসেছিলেন। হঠাৎ এক যুবক এসে তার কাছ থেকে একটি টেন্ডারপত্রের খাম ছিনিয়ে নেয় এবং তার গায়ের পাঞ্জাবিটি ছিড়ে ফেলে। তিনি উল্লিখিত ঠিকাদারি কাজের দরপত্র নতুন করে আহ্বান ও টেন্ডারবাজ-সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি করেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, এসব টেন্ডারবাজের কারণে যশোরের প্রকৃত ঠিকাদাররা কোনো টেন্ডারে অংশ নিতে পারেন না। পুলিশ প্রশাসন এসব বিষয়ে অবগত থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেয় না।

সংবাদ সম্মেলনে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি মেহেদী হাসান মিন্টু, দলীয় নেতা সেলিম আহমেদ, সুখেন মজুমদার, হাফিজুর রহমানসহ বেশ কিছু নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।

এসব বিষয়ে জানতে যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তার সেল ফোন বন্ধ থাকায় কথা বলা সম্ভব হয়নি। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শহীদ আবু সরোয়ার বলেন, সরকারি কাজে জেলার বাইরে আছি। এসব বিষয় আমার জানা নেই।

যশোর কোতোয়ালি থানার ওসি ইলিয়াস হোসেন বলেন, বিষয়টি আমি জানি না। কেউ এ বিষয়ে আমাকে কিছুই জানায়নি। কেউ অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

তবে ঘটনাস্থলে ওসি উপস্থিত ছিলেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান।

উলে­খ্য, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি কাজে প্রায় ২৩ কোটি টাকা এবং পিডাব্লিউডির একটি গ্রুপের ২৩ কোটি টাকার কাজের দরপত্র জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল বুধবার।

Monday, September 26, 2016

মণিরামপুরে ৮শত ৭১ ভিক্ষুকের তালিকা তৈরি

মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।


মণিরামপুরে ৮৭১ জন ভিক্ষুক ভিক্ষাবৃত্তির মধ্যদিয়ে জীবন যাপন করে।এদের মধ্যে বেশিরভাগই বৃদ্ধ,প্রতিবন্ধী,বিধবা অথবা স্বামী পরিত্যক্তা।সম্প্রতি উপজেলা প্রশাসক কর্তৃক সংগৃহীত তালিকানুসারে এ তথ্য পাওয়া গেছে।তালিকা অনুযায়ী সবচেয়ে বেশি ৯৭ জন ভিক্ষুক রয়েছে উপজেলার খেদাপাড়া ইউনিয়নে আর সবচেয়ে কম ১০ জন ভিক্ষুক রয়েছে নেহালপুর ইউনিয়নে।এছাড়া পৌর এলাকায় ৩৭ জন ,রোহিতা ইউনিয়নে ৬০ জন,কাশিমনগর ইউনিয়নে ৬৩ জন,ভোজগাতী ইউনিয়নে ২৩ জন,ঢাকুরিয়া ইউনিয়নে ৩৩ জন,হরিদাসকাটি ইউনিয়নে ৪৮ জন,মণিরামপুর সদর ইউনিয়নে ৩১ জন,হরিহরনগর ইউনিয়নে ৯৩ জন,ঝাঁপা ইউনিয়নে ৩২ জন,মশ্মিমনগর ইউনিয়নে ৪৪ জন,চালুয়াহাটি ইউনিয়নে ৭০ জন,শ্যামকুড় ইউনিয়নে ৪৩ জন,খানপুর ইউনিয়নে ৪৫ জন,দুর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নে ৭৯ জন,কুলটিয়া ইউনিয়নে ৩০ জন ও মনোহরপুর ইউনিয়নে ৩৩ জন ভিক্ষুক রয়েছে।
সম্প্রতি মন্ত্রনালয়ের চাওয়া অনুযায়ী উপজেলা প্রশাসন ভিক্ষুকের তালিকি তৈরি করেছেন বলে জানা গেছে।দেশে দারিদ্রতার হার কমিয়ে আনতে সরকার ধারাবাহিকভাবে এসব ভিক্ষুককে পুনর্বাসন করবেন বলে উপজেলা প্রশাসনের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছেন।
মণিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান জানান,সরকারের চাওয়া অনুযায়ী ভিক্ষুকদের এই তালিকা করে পাঠানো হয়েছে।পরবর্তীতে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে ধারাবাহিকভাবে এদের পুনর্বাসন করা হবে।

Thursday, September 22, 2016

মনিরামপুরে সাপ আতংকে নির্ঘূম রাত কাটাচ্ছে বানভাসীরা

মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

যশোরের মণিরামপুরে বন্যা কবলিত এলাকায় সাপ আতংকে নির্ঘূম রাত কাটাচ্ছে বানভাসীরা। সাপের উপদ্রব থেকে রক্ষা পেতে মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন রাত জেগে প্রার্থনা ও হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন পূজা অর্চনা করে চলেছেন। সরেজমিন জানা জায়, উপজেলার বন্যা কবলিত এলাকায় গত এক মাসে চাঁর শতাধিক লোক সাপের আক্রমণের শিকার হয়েছে।

স্থানীয় ওঝা ও সঠিক চিকিৎসার ফলে কেউ মারা না গেলেও মারাত্নক অসুস্থ হয়ে এখনো চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে অনেকে। সাপের উপদ্রব থেকে বাঁচতে উপজেলার পাঁচবাড়িয়া গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের নারীরা মনষাদেবীকে সন্তুষ্ট করতে মুক্তেশ্বরী নদীতে বিশেষ পূজা অর্চনার আয়োজন করে। তাছাড়া, এলাকার সকলে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কিভাবে এই ভয়াবহ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় তার সঠিক পথ খুজে চলেছেন। বন্যা কবলিত এলাকার প্রায় সকলেই সারা রাত জেগে সাপ আতংকে নির্ঘূম রাত কাটাচ্ছে।
মণিরামপুরে ভবন ঝুঁকিপূর্ণ, শিশুদের পাঠদান ব্যাহত

মণিরামপুর কন্ঠ ডেক্স।।

 মণিরামপুরের রোহিতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তিনটি ভবনের মধ্যে একটির ছাদ ভেঙে ও পলেস্তরা খসে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ভবনটি শিক্ষার্থীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় তা পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে কক্ষ সংকটে বিদ্যালয়ে পাঠদান মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৬-৯৭ অর্থবছরে রোহিতা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চার কক্ষবিশিষ্ট একটি ভবন তৈরি করে দেয় সরকার। ভবনটি তৈরির পর থেকেই বর্ষা মৌসুমে ছাদে পানি জমে তা শ্রেণিকক্ষের ভেতরে চুইয়ে চুইয়ে পড়ে। ফলে শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের অবস্থান ও পাঠদান ব্যাহত হতে থাকে। আস্তে আস্তে ছাদের পলেস্তারা খসে নিচে বাচ্চাদের গায়ে পড়তে থাকে।
বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে জানালেও তা সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তারপরও ঝুঁকি নিয়ে ভবনটির শ্রেণিকক্ষগুলোতে পাঠদান অব্যাহত রাখেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি দুই দফা ভারি বর্ষণে শ্রেণিকক্ষে পানি জমে যায়। তাছাড়া ভবনের বিভিন্ন স্থানে পলেস্তরা খসে গেছে এবং ছাদের রড বেরিয়ে পড়েছে। আবার কোনো কোনো জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। ফলে বড় ধরনের ঝুঁকি এড়াতে স্কুল কর্তৃপক্ষ শ্রেণিকক্ষগুলোতে ক্লাস নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
সম্প্রতি ‘রোহিতা প্রাইমারি স্কুলের ভবন ঝুঁকিপূর্ণ, যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা’ ছবি সম্বলিত এরকম একটি স্ট্যাটাস ফেসবুকে আপ করেন স্থানীয় ইউনিয়নের ই-সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা আনোয়ার হোসেন; যা নজরে আসে যশোরের জেলা প্রশাসক ড. মো. হুমায়ুন কবীরের। তিনি মন্তব্য কলামে ইউএনও মণিরামপুরকে বিষয়টি সরেজমিন খতিয়ে দেখতে বলেন। জেলা প্রশাসকের নির্দেশ পেয়ে উপজেলা প্রকৌশলী জহির মেহেদী হাসানকে সঙ্গে নিয়ে বুধবার বেলা ১২টার দিকে বিদ্যালয়টি পরিদর্শনে যান মণিরামপুরের ইউএনও কামরুল হাসান। তিনি সবকিছু দেখে আপাতত ওই ভবনে পাঠদান বন্ধ রাখতে শিক্ষকদের নির্দেশ দেন।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ফিরোজ রানা জানান, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে শিক্ষার্থী সংখ্যা বেশি হওয়ায় দুই গ্রুপ করে ক্লাস নেয়া হতো। ভবনটি পরিত্যক্ত হওয়ায় এখন গ্রুপ করে ক্লাস নেয়া সম্ভব না হওয়ায় তৃতীয় শ্রেণির ৯০ জন ও চতুর্থ শ্রেণির ৭০ জনের ক্লাস একসঙ্গে নিতে হচ্ছে। যা খুবই কষ্টকর ও বাচ্চাদের জন্য ক্ষতিকর।
তিনি জানান, অফিস কক্ষটি ওই বিল্ডিংয়ে হওয়ায় সেখানেও ফাটল ধরে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। কক্ষ সংকটের কারণে ঝুঁকি নিয়ে সেখানে অফিস করতে হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান বলেন, ‘ভবনটি অবশ্যই ঝুঁকিপূর্ণ। যেহেতু স্কুলে আরও দুটো বিল্ডিং আছে, তাই সেখানে আপাতত ক্লাস নিতে বলেছি। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Wednesday, September 21, 2016

মনিরামপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত গিয়ে দেখেন সব দোকান বন্ধ

মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

! মণিরামপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে দোকান বন্ধ করে সটকে পড়লেন ব্যবসায়ীরা। বুধবার দুপুরে উপজেলার রোহিতা ও খেদাপাড়া বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
আদালত সুত্র জানায়, দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন বাজারে অভিযানে যান ভ্রাম্যমাণ আদালত। রোহিতা বাজারে শাহিনের হোটেলে অভিযান চালিয়ে অপরিছন্ন পরিবেশে খাবার তৈরির অভিযোগে তাকে এক হাজার টাকা জরিমানা করেন আদালত। এসময় বাজারের অন্য ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ করে সটকে পড়েন।
এরপর উপজেলার খেদাপাড়া বাজারে হাজির হন ভ্রাম্যমাণ আদালত। কিন্তু আদালত বাজারটিতে পৌঁছে দেখতে পান সব দোকানপাট বন্ধ। খবর পেয়ে আগেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে কেটে পড়েছেন দোকানিরা।
আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল হাসান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

Saturday, September 17, 2016

অবশেষে ছাত্রলীগের আল্টিমেটামে যশোর প্রেসক্লাবে টানানো হলো বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি

মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

 অবশেষে যশোর প্রেসক্লাবে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ ‍মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি টানানো হয়েছে। আগামী ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এ প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানানোর আলটিমেটাম দিয়েছিল জেলা ছাত্রলীগ। শনিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টায় কোনো আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই প্রেসক্লাবের ভিআইপি ও সভাপতির কক্ষে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানানো হয়।

প্রায় ৪২ বছর আগে ১৯৭৪ সালে ‌এই প্রেসক্লাবকে ১৮ শতাংশ জমি বরাদ্দ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঘর তুলতে দিয়েছিলেন নগদ ১০ হাজার টাকা। পরে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুদান দিয়েছিলেন পাঁচ লাখ টাকা। সেই টাকায় ঘরও উঠেছে। কিন্তু জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কোনো চিহ্ন, ম্যুরাল, এমনকি প্রতিকৃতিও রাখেনি প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ।

এর আগে বিষয়টি নিয়ে কয়েকজন মন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা প্রেসক্লাবে এসে ক্ষোভ প্রকাশ করে দ্রুত ছবি টানানোর অনুরোধ জানালেও কাজ হয়নি।

চলতি মাসের ৪ সেপ্টেম্বর সাংবাদিকদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত ‘সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট’ এর চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে যশোর প্রেসক্লাবে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, প্রেসক্লাবের মতো স্থানে জাতির জনকের ছবি না থাকাটা দুঃখজনক। আমি নিজস্ব ব্যয়ে প্রেসক্লাবে জাতির জনকের প্রতিকৃতি তৈরি করে দিতে চাই।’ এরপর তিনি যশোরের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যান এবং যশোর প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধুর ছবি না থাকার বিষয়টি তুলে ধরেন। এসময় যশোর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম রিয়াদও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন যশোর প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি না থাকাটা সত্যিই আমাদের জন্য লজ্জাজনক বিষয়। প্রশাসনিকভাবে ব্যবস্থা না হলে আমরা যশোরবাসীকে সাথে নিয়েই ছবি টানানোর ব্যবস্থা করবো।

দীর্ঘ এক সপ্তাহ অতিক্রম হওয়ার পরও প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানাননি। বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। যশোর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম রিয়াদ যশোর প্রেসক্লাবে খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন এখনও পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানাননি প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ। তখন তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন যেখানে যশোরের গণমানুষের নেতা, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার নিজস্ব ব্যয়ে প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি তৈরি করে দেওয়ার ঘোষণা দিলেও কর্তৃপক্ষের অবহেলায় সেই ইচ্ছা বাস্তবায়িত হয়নি। সুতরাং এবার যা করার আমরাই করবো। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) যশোর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম রিয়াদ যশোর প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষকে ছবি টানানোর জন্য আলটিমেটাম দেন। এমনকি তিনি তার নিজের ফেসবুক আইডিতেও এবিষয়ে লিখেছিলেন।

রিয়াদ বলেন, “বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দানকৃত জমি ও অনুদানের টাকায় গড়ে উঠেছে যশোর প্রেসক্লাব। অথচ সেই প্রেসক্লাবে নেই বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কোন নিদর্শন বা ছবি। আগামী ২০/০৯/২০১৬ ইং তারিখের মধ্যে যদি যশোর প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি না টানান, তাহলে যশোর জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে যশোরবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি যেকোন মূল্যে যশোর প্রেসক্লাবে টানানো হবে।”

তারই ধারাবাহিকতায় আজ (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর পৌনে ১২টায় কোনো আনুষ্ঠানিকতা ছাড়াই প্রেসক্লাবের ভিআইপি ও সভাপতির কক্ষে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানিয়েছে প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ। তবে ওই আলটিমেটামের ৩ দিন আগেই বঙ্গবন্ধুর ছবি টানায় প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ।

Thursday, September 15, 2016

যশোরের মনিরামপুরে ছাত্রলীগের উদ্যোগে ‘শেখ রাসেল স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০১৬’ অনুষ্ঠিত।

মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

বৃহস্পতিবার বিকালে মনিরামপুর উপজেলার ৮ নং হরিহরনগর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের উদ্যোগে খাটুরা হাই স্কুল মাঠ প্রাঙ্গনে ‘শেখ রাসেল স্মৃতি ফুটবল টুর্ণামেন্ট-২০১৬’ অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যশোর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আরিফুল ইসলাম রিয়াদ।
এছাড়াও বক্তব্য রাখেন মনিরামপুর উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ মুরাদুজ্জামান মুরাদ, যুগ্ম-আহবায়ক ফজলুর রহমান, জামাল হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মাহবুব মিলন, রোহিতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ সোহাগ হোসেন, খেদাপাড়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক হাদিউজ্জামান ফয়সাল, মনিরামপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক মাহবুর রহমান ও হরিহরনগর ছাত্রলীগের আহবায়ক শরীফ আহম্মেদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক রিপন ধর, আওয়ামীলীগনেতা মনিরুজ্জামান মুকুল সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।

Friday, September 9, 2016

মণিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যানের ত্রাণ বিতারণ

মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

মনিরামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমাজাদ হোসেন লাভলুর উদ্যোগে ও প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির অর্থায়নে উপজেলার বানভাসী ১২’শ পরিবারের মাঝে ত্রান সামগ্রি বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলার কাটাখালী, আঠারোপাকিয়া ও হোগলাডাঙ্গা এলাকায় এই ত্রান বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্কাউট’স এর সাধারন সম্পাদক ফারুক আহম্মেদ লিটন, ইউপি চেয়ারম্যান বিপদ ভঞ্জন পাঁড়ে, উপজেলা মহিলালীগের সভানেত্রী রীতা পাঁড়ে, সাবেক উপজেলা আ’লীগ নেতা সমীর কর হাবু, মহিলালীগ নেত্রী সেলিনা খাতুন ডলি, বাঁধাঘাট সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেলিনা আক্তার বানু, শিক্ষক নেতা বিধান চন্দ্র, মুনছুর আলী, মিজানুর রহমান, আব্দুল লতিফ, যুবলীগ নেতা হাদিউজ্জামান রানা প্রমূখ।
এছাড়া লাইড়ী রামনগর কামিল মাদরাসা(এম,এ)-এর শিক্ষক-কর্মচারীদের ১ দিনের বেতনের সমপরিমান অর্থ বানভাসিদের মাঝে বিতরণ করেন অধ্যক্ষ মাওঃ মুফিজুর রহমানসহ মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দ। অপরদিকে শক্তি ফাউন্ডেশন মণিরামপুর শাখার উদ্যোগে ১শ’৫৫ পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন সংস্থার নির্বাহী ব্যবস্থাপক শরবিন্দু মজুমদার, এরিয়া সুপারভাইজার মতিয়ার রহমান, শাখা ব্যবস্থাপক খালিদ হাসান প্রমূখ।

Sunday, September 4, 2016

মনিরামপুরে পলাশী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস বিরোধী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে

মনিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স। ।

 মনিরামপুরের পলাশী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস বিরোধী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকালে স্কুলের হল রুমে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মনিরামপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু। উপস্থিত ছিলেন রোহিতা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি রায়হান উদ্দীন মাষ্টার, রোহিতা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি হাফিজ উদ্দীন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সেলিম রেজা বাবু, কাজী ইনদাদুল হক, সহ-সভাপতি অধির মন্ডল, ইউনিয়ন যুবলীগের আহবায়ক শেখ মোহর আলী, ইউনিয়ন যুবনেতা জামাল উদ্দীন, জেলা ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক আশরাফুল আলম, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদ হাসান, রোহিতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক মোঃ সোহাগ হোসেন, যুগ্ম-আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম, সহকারি শিক্ষক আকরাম হোসেন প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।
মণিরামপুর নেহালপুর ইউনিয়ন আ’লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন

মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

এম এম ফারুক হুসাইনকে আহবায়ক ,আবুল কালাম আজাদ, আনিছুল ইসলাম ও সুভাষ চন্দ্র মন্ডলকে যুগ্ম আহবায়ক করে ৫৫ সদস্য বিশিষ্ঠ মণিরামপুর উপজেলার নেহালপুর ইউনিয়ন আ’লীগের আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। অত্র ইউনিয়ন আ’লীগের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারন সম্পাদক কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিগত ২২ মার্চ ইউপি নির্বাচনে আ’লীগ মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান করাসহ সংগঠন বিরোধী কর্মকান্ডের অভিযোগ উঠায় তা কমিটির সংখ্যাগরিষ্ট নেতৃবৃন্দের মতামতের ভিত্তিতে পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত পূর্বক গঠিত আহবায়ক কমিটি জেলা আ’লীগের সাধারন সম্পাদক শাহীন চাকদার বরাবর প্রেরন করা হয়েছে বলে উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র কাজী মাহমুদুল হাসান জানিয়েছেন।

Saturday, September 3, 2016

মণিরামপুরে বানভাসি পরিবারের মাঝে উপজেলা ছাত্রলীগের ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ

মণিরামপুর কণ্ঠ ডেক্স।।

মণিরামপুরে বানভাসি পরিবারের মাঝে উপজেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকালে উপজেলার জামলা, রামনগর, আমিনপুর গ্রামে এই ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আ’লীগের সদস্য প্রভাষক ফারুক হোসেন, সাবেক উপজেলা আইস চেয়ারম্যান মিকাইল হোসেন, সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এড. বশির আহম্মেদ খান, ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনি, হাফিজুর রহমান, উপজেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক মুরাদুজ্জামান মুরাদ, যুগ্ম আহবায়ক ফজলুর রহমান, জামাল হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা মামুন অর রশিদ জুয়েল, আতিকুর রহমান, রায়হান কবির, জনি, জিএম হাসান, কৃষ্ণ, আতিয়ার রহমান, অলিয়ার রহমান, নাজমুল আলম, মাহবুর রহমান, সাঈদ, রিংকু, তুহিন, সুদ্বিপ, বাপ্পি, মির্জা প্রমূখ।